New Cyclone Fengal Alert: আবারও বঙ্গোপসাগরে সাইক্লোন, কবে আছড়ে পড়তে চলেছে মাটিতে

New Cyclone Fengal Alert: আবারও চোখ রাঙাচ্ছে নতুন একটা সাইক্লোন। সমুদ্র উপকূলবর্তী দেশ এবং রাজ্য হওয়ার দরুন ভারত এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গে একের পর এক ঘূর্ণিঝড়ের আছড়ে পড়ার খবর আসে। সদ্য পশ্চিমবঙ্গ এবং উড়িষ্যার উপকূলে আছড়ে পড়েছিল দানা এবার আবারও কিছুদিন যেতে না যেতেই আরও একটি ঘূর্ণিঝড়ের চোখ রাঙানি শুরু।

সবে শীত আসন্ন। কোথাও কোথাও ইতিমধ্যেই বেশ জাঁকিয়ে পড়েছে ঠাণ্ডা। কোথাও বা এখনও বিক্ষিপ্ত বৃষ্টির খেলা এতদিন পরেও শেষ হয়নি। এরই মধ্যে আরও একটি ঘূর্ণিঝড়ের সতর্কতা জারি করল সরকার। সম্ভাব্য এই ঘূর্ণিঝড় যদি সৃষ্টি হয় তবে এর নাম হবে ফেনজাল (New Cyclone Fengal Alert)। জানা যাচ্ছে এবারের এই নামকরণের নেপথ্যে রয়েছে ওমান। মূলত সমুদ্র উপকূলবর্তী দেশগুলো মিলিত হয়ে কিছু নাম ঠিক করে রেখেছে যা ধারাবাহিক ভাবে আসা ঘূর্ণিঝড়ের নাম ঠিক করতে সাহায্য করে।

চলতি মরশুমের বর্ষার পরবর্তী সময় থেকে এখনও পর্যন্ত দানা ছাড়া আর অন্য কোনো ঘূর্ণিঝড়ের আগমন হয়নি ভারতের কোনো উপকূলবর্তী রাজ্যে। অন্য বছর বর্ষার বিদায়ের সময়েই ভারত মহাসাগরে একাধিক ঘূর্ণিঝড় তৈরির খবর শোনা যায়। জানা যাচ্ছে এবার আবারও বঙ্গোপসাগরের উপর একটি ঘূর্ণিঝড়ের (New Cyclone Fengal Alert) জন্ম হতে পারে। ইতিমধ্যেই ভারতীয় আবহবিজ্ঞান দপ্তরের পক্ষ থেকে নতুন করে ঘূর্ণিঝড় তৈরির খবরে শিলমোহর দিয়েছে।

আরো পড়ুন: ভেঙে ফেলা হবে বাকল্যান্ড ব্রিজ, হাওড়া স্টেশনে তৈরি হতে চলেছে নতুন সেতু

পূর্বাভাস অনুযায়ী জানা যাচ্ছে ২১শে নভেম্বর থেকে আন্দামান সাগরের উপর একটি ঘূর্ণিঝড় তৈরির (New Cyclone Fengal Alert) আশঙ্কা রয়েছে। যেটি ২২শে এবং ২৩শে নভেম্বর আরও ঘনীভূত হতে পারে বলে জানা যাচ্ছে। এরপর ২৩শে নভেম্বর ঘূর্ণিঝড়টি পরিণত হতে পারে নিম্নচাপে। জানা যাচ্ছে যদি শেষমেশ এই ঘূর্ণিঝড়টি তৈরি হয় তবে এটি এই মরশুমের দ্বিতীয় ঘূর্ণিঝড় হতে চলেছে। যেক্ষেত্রে দানা প্রথম।

সদ্য জন্মানো এই ঘূর্ণিঝড়টির মাম হয়েছে ফিনজাল (New Cyclone Fengal Alert)। তবে ভারতীয় আবহাওয়া দপ্তরের পূর্বাভাস অনুযায়ী এই ঘূর্ণিঝড়টি চলতি মাসের আগামী ২৬ থেকে ২৭শে নভেম্বরের মধ্যে আছড়ে পড়তে পারে উপকূল অঞ্চলে। আছড়ে পড়ার সময় এর গতিমুখ এবং বেগ কত হতে পারে তার বিষয়ে এখনো বিশদে জানা যায়নি। তবে আবহাওয়া দপ্তরের খবর অনুযায়ী এই ঘূর্ণিঝড়টি ভারতের মাটিতে আছড়ে পড়ার কোনো আশঙ্কাই নেই বরং এটি শ্রীলঙ্কার উত্তর অংশে আছড়ে পরে বিপুল ক্ষতি করতে পারে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *