Allowed Food on Airplanes: যাত্রাপথে সময় বাঁচাতে অনেক সময় মানুষ বেছে নেন আকাশপথে ভ্রমণকে। আর কুয়াশা জনিত সমস্যা না থাকলে প্লেনের সময়ের কোনো হেরফের হয়না। ফলে সকাল থেকেই থাকে তাড়াহুড়ো। এদিকে থাকে ফ্লাইট মিসের ভয়। তবে যাঁরা প্রায়শই ওই পথে যাতায়াত করেন তাঁরা নিয়মকানুন জানলেও এমন অনেক মানুষ রয়েছেন যাঁরা প্রথম বারের জন্য ভ্রমণ করছেন। সেক্ষেত্রে অনেকেই দেশ থেকে বিদেশে বা অন্য রাজ্যে ভ্রমণ করেন।
অনেকসময় বিমানে খাবার নিয়ে ওঠা যায় কিনা সেই নিয়ে চিন্তায় পড়েন যাত্রীরা। প্রিয়অনুষের জন্য খবর নিয়ে যেতেও সমস্যায় পড়েন অনেকেই। কোন কোন খাবার প্লেনে নিয়ে যাওয়া যায় সেই নিয়ে হয় চিন্তা। বিশেষ করে বাড়িতে বানানো খাবার নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে যাত্রীরা বেশি চিন্তায় থাকেন। চলুন জেনে নিই কোন কোন খাবার (Allowed Food on Airplanes) এবং কিভাবে সহজেই প্লেনে নিয়ে যাওয়া যায়:
১. আন্তর্জাতিক বিমানে খাবার নিয়ে (Allowed Food on Airplanes) ভ্রমণ করা যায় অবশ্যই। যাত্রীরা চাইলে স্ন্যাকস নিয়েই উঠতে পারেন। তবে সবসময় জিপ লক ব্যাগে নিতে হবে।
২. চাটনি নিয়ে যেতে চাইলে ১০০ মিলি পাউচে নিতে হবে।
৩. ড্রাই ফ্রুটস, স্যালাড, ফলও নেওয়া যেতে পারে। তবে সেক্ষেত্রেও নিতে হবে প্যাকেটে।
আরো পড়ুন: ভিসা ফুরিয়ে গেছে বলে ঘুরতে যেতে পারছেন না? ঘুরে এই দেশগুলি থেকে
৪. প্লেনে খাবার হিসেবে (Allowed Food on Airplanes) গুজরাটি খাবার থেপলা, খাকরা নেওয়া যাবে। এক্ষেত্রে ব্যবহার করতে হবে অ্যালুমিনিয়াম ফয়েল।
৫. এছাড়া নোনতা খাবারও নেওয়া যেতে পারে ফ্লাইটে। নিমকি, চানাচুর, ভুজিয়া, চিনা বাদাম, প্রোটিন বার, বিস্কুট, কুকিজ, চিপস সমস্ত কিছুই নেওয়া যাবে জিপ লক ব্যাগে।
৬. এক্ষেত্রে বিমানে মুড়ি এবং ছিড়ে নিয়েও যাওয়া যেতে পারে। শুধুমাত্র প্যাকেজিং সঠিক হওয়া জরুরি।
৭. তবে চেক ইন লাগেজে শুকনো নারকেল নিয়ে যাওয়া যায়না। এতে তেলের মাত্রা বেশি থাকে বলে একে দাহ্য পদার্থ হিসেবে ধরা হয়।
৮. স্যান্ডউইচ, পরোটা, ম্যাগী, চাউমিন বা নুডুলসও নেওয়া যেতে পারে (Allowed Food on Airplanes) তবে তা চেক ইন লাগেজে নেওয়া যাবেনা। এছাড়া সস, অ্যালকোহল, ঘি, আঁচার, পান, পোস্ত ইত্যাদি নিয়ে যাওয়া যায়না।